Notification texts go here Contact Us Buy Now!

The power episode 09

 The Power,,S1


লেখকঃ-Amran Hossain 


পর্বঃ-০৯


দ্বীপক এবং নীলা যে কিনা গোল্ডেন সিটিতে কোনো ভাবে পৌছে যায় এবং সেখানেই কিছুদিন থাকার সিদ্ধান্ত নেয়। তাঁরা সেখানের মার্কেটে ঘুরতে বের হয় তখন দ্বীপক দেখতে পায় একটি বৃদ্ধকে যার সাথে চার জন ছেলে কথা কাটাকাটি হচ্ছিলো। দ্বীপক উচ্চ মূল্যে ব্রেসলেইটটি কিনার ফলে নিয়ন নামে একটি ছেলে রেগে যায়। নীলা দ্বীপককে বাঁচানোর জন্য নিজের ফাইটে নেমে পরে। তখন সেখানে উপস্থিত হয় সেনাপতি আর্কার যার সাথে তাঁর সৈন্যরাও ছিলো যারা দ্বীপক,নীলা এবং নিয়নকে বন্ধি করে নিয়ে যেতে থাকে একটি ঘোড়ার গাড়িতে করে। 


>- দ্বীপকের কি হইছে আর এই ব্রেসলেইটে কি আছে এমন যার জন্য তুমি ফাইট করতে চাচ্ছিলে,,,( নীলা ) 


নীলা অনেকটক সন্দেহের চোখে নিয়নকে প্রশ্নটা করলো কেননা সে দ্বীপকের কাছ থেকে এখন আজব এক ধরনের এনার্জি অনুভব করতে পাচ্ছিলো, নিয়ন নীলার প্রশ্ন শুনে কিছুক্ষন চুপ করে থেকে বললো,,


>- আমি জানি না এই ব্রেসলেইটে কি আছে তবে আমি একটা স্বপ্ন দেখেছি যেখানে এই ব্রেসলেইটের প্রতিচ্চবি দেখেছি। যার জন্য এমন করেছি আমি,,,, ( নিয়ন ) 


>- এখান থেকে আমরা কি ভাবে বের হবো, কোনো উপায় আছে কি?,,, ( নীলা ) 


>- আমার কাছে একটি স্পেল রয়েছে যা অনেকটা টেলিপোর্টেশ স্পেলের মতো কাজ করে। তবে বর্তমানে আমার কাছে যতেষ্ট এনার্জি নেই যার ফলে আমি কিছু করতে পারবো না,,, ( নিয়ন ) 


নিয়ন নীলার দিকে ছোট্ট একটি কাগজ এগিয়ে দিলো যেখানে ছোট্ট একটি স্পেল লেখা ছিলো। নীলা দ্বীপকের হাত ধরলো আর নিয়ন দ্বীপকের হাত, নীলা স্পেলটি পড়ার পড়েই গাড়িটির উপরে কালো মেঘ জমা হতে শুরু করে আর শক্তিশালী একটি থান্ডার এসে পড়ে গাড়িটির উপরে যার ফলে গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার অন্য পাশে পড়ে যায়। সেনাপতি আর্কার এবং একজন সৈন্য গাড়ির সামনের দিকে ছিলো আর আরেকজন সৈনিক ছিলো গাড়ির পিছনে। যার উপরে সরাসরি থান্ডার এসে আঘাত করে,সৈনিকটির শরীরের অর্ধেক অংশ উদাও হয়ে গিয়েছে। 


শরীরের সব নাড়ি ভূড়ি বের হয়ে গেছে চারপাশ রক্তে মাখা মাখি করতেছে,, 


>- সেনাপতি আর্কার, গাড়িতে আর কারো লাশ পাওয়া যায় নিই তাঁর মানে সেই ছেলে মেয়ে গুলো পালিয়ে গিয়েছে। তবে এটি কি ধরনের স্পেল ব্যবহার করেছে যা থান্ডার কে আহ্বান করতে পারে,,, ( সৈনিক ) 


সৈনিকটির প্রশ্নে আর্কার কোনো জবাব না দিয়ে আকাশের দিকে তাঁকিয়ে রইলেন সেখানে এখনো কালো মেঘ দেখা যাচ্ছে যা ধীরে ধীরে গায়েব হয়ে যাচ্ছিলো,, 


********


একটু আগেও চারপাশের পরিবেশ একদম শান্ত ছিলো হঠাৎ করে অনেক জোরে বাতাস বয়ে যেতে লাগলো। আকাশে ধীরে ধীরে কালো মেঘ জমা হচ্ছিলো, দেখতে দেখতে আকাশ সম্পর্ণ রুপে কালো রং ধারন করে ফেললো। আকাশের সূর্য এখন মেঘের আড়ালে লুকিয়ে পড়েছে। চারদিক ঘুটঘুটে অন্ধকার, মাঝে মাঝে কোথায় বাজ পড়ার আওয়াজ শুনা যাচ্ছে বিকট শব্দে। পরিবেশ একদম ঠান্ডা যা যেকোনো একজন সুস্থ মানুষের গায়ের লোম দাঁড় করিয়ে দেওয়ার মতো। 


খানিকটা দূরেই একটা বিশাল বড়ো বাংলো দেখা যাচ্ছে, আশে পাশের অনেক জায়গায় মাঝখানেই অবস্হিত এটি। চারদিক থেকে অনেক গুলো দেওয়াল দ্বারা ঘিরে রেখেছে বাংলোটিকে। বাংলোটির চারপাশে চারটি সুউচ্চ পিলার রয়েছে, যার মধ্যে একটি লোককে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যাচ্ছে। 


বাংলোটি সহ আশে পাশের অনেক জায়গায় আকাশ কালো রং ধারন করেছে, পরিবেশ একদম শান্ত ছিলো। ঠিক যেমনটা হয় কোনো বিপদ আসার পূর্বে। চারপাশ অন্ধকার হয়ে যাচ্ছে হচ্ছে তো হচ্চেই আর এই দিকে চারপাশে বিদুৎ চমকাচ্ছে। কোথাও জেনো একটা থান্ডার আঘাত করেছে মাটিতে যা বিকট শব্দের সৃষ্টি করেছে। 


চারটি পিলারের মধ্যের একটিতে দাঁড়িয়ে থাকা ব্যাক্তিটিকে কিচুটা খুশি মনে হলে আর ঠিক তখন এক সঙ্গে তিনটা থান্ডার পরপর আঘাত করে মাটিতে বাংলোটির সামনে।


লোকটি এক লাফে থান্ডার পরা স্থানে চলে আসলো আর এখানে এসে দেখতে পায় দুইটি ছেলে পড়ে আছে মাটিতে।


>- আমি ঠিক সঠিক জানতাম না স্পেলটি সঠিক ভাবে কাজ করবে কিনা, তবে আশা রেখেছিলাম যে এটি কাজ করবে। নিয়ন তাঁর মিশন কমপ্লিট করতে ফেরেছে এটাই অনেক,,,,( দাঁড়িয়ে থাকা ব্যাক্তিটি ) 


কয়েকদিন পরে,,,


দ্বীপকের জ্ঞান ফিরেছে আজকে সকালে, সে জ্ঞান ফিরার পরেই নিজেকে এক ভিন্ন জায়গায় আবিষ্কার করে। ছোট্ট একটি রুম,খাট এবং একটি পড়ার টেবিল রয়েছে এখানে যা সিঙ্গেলদের জন্য আদর্শ রুম। দ্বীপকের জ্ঞান ফিরার পরেই সে তাঁর সামনে বসা এক ব্যাক্তিকে দেখতে পায়, লোকটির চোখে একটি চশমা রয়েছে যা গোল আকৃতির। কালো একটি লং কোর্ট, চোখ দুটো বাতামি রংয়ের, চুল ছোট ছোট আর গায়ের রং শ্যামলা যা দ্বীপক এতক্ষন তাঁকিয়ে থেকে দেখতে পেরেছে। লোকটি তখন বলতে লাগলো,, 


>- আমার নাম জ্যামস, আমি এই একাডেমির একজন সিনিয়র শিক্ষক। আমরা তোমাকে কয়েকদিন আগে আমাদের একাডেমির গেইটের সামনে পড়ে থাকতে দেখি। এরপরে তোমাকে আমি এখানে নিয়ে আসি অবশ্য তোমার সাথে আরো একটি ছেলে ছিলো যার নাম নিয়ন। সে আমাদের একাডেমিরই স্টুডেন্ট, তাঁর রিকোয়েস্টের ফলে তোমাকে আমরা এখানে রাখি, এখন তুমি বলো তোমার নাম কি পরিচয় কি?,,,,, ( স্যার জ্যামস ) 


>- আমি এখানে কিভাবে এসেছি তা আমি জানি না, আমার নাম দ্বীপক। আমার সাথে এইটুকুই মনে আচে আমাকে একটি ছেলে আক্রমন করতে এগিয়ে আসছিলো এর পরে আর কিছুই মনে নেই আমার,,,, ( দ্বীপক ) 


>- আচ্ছা আমি চাচ্ছিলাম তোমাকে আমাদের এই একাডেমিতে ভর্তি করাতে, তোমার কোনো চিন্তা করতে হবে না। তোমার সমস্ত খরচ আমি বহন করবো,,,, ( স্যার জ্যামস ) 


>- কিন্তু, একটু থেমে আবারো বলতে লাগলো দ্বীপক,,আচ্ছা আমি রাজি কিন্তু আমাকে আগে কিছুদিন একাডেমি ঘুরে দেখতে হবে তবেই জানাবো আমি,,,, ( দ্বীপক ) 


>- তোমার উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম, তোমার জন্য এইখানে একটা পোশাক রয়েছে। তুমি যেহেতু এখনো অফিশিয়াল স্টুডেন্ট নও তাই তুমি আমার এই কার্ডটি রাখো তাহলে কেউ তোমাকে আটকাবে না,,, 


স্যার জ্যামস দ্বীপকের দিকে একটা কার্ড এগিয়ে দিলো, দ্বীপক কার্ডটি নিয়ে নিলো স্যার জ্যামস থেকে। জ্যামস চলে যাওয়ার পরে উঠে দাঁড়ালো বিছানা থেকে, জ্যামসের দেওয়া শার্টটি নিয়ে দ্বীপক সেখানে থাকা ওয়াশরুমে ডুকে পড়লো। 


ওয়াশরুমের ভিতরে একটি আয়না রয়েছে যার মাঝে দ্বীপক নিজেকে দেখতে পাচ্ছিলো, দ্বীপক আজ নিজের মাঝে অন্য কিছু একটাকে ফিল করতে পাচ্ছিলো যা তাঁর সারা শরীরে বয়ে বেড়াচ্ছিলো,,, 


>- নীলা কোথায় তুমি?, তোমাকে আমি দেখতে পাচ্ছি না কেনো?আমি এই জায়গায় কিভাবে এলাম আমার মাথায় কিছু আসতেছে না, আমার মনে হচ্ছে আমার সারা শরীরে কিছু একটা বয়ে বেড়াচ্ছে আমি নিজের মধ্যে অন্য কিছু একটাকে ফিল করতে পাচ্ছি,,, ( দ্বীপক ) 


>- আমি টেলিপোর্টেশন স্পেল ব্যবহার করার ফলে আমার এনার্জি ডাওন হয়ে যায়, যার ফলে আমি বাধ্য হয় তোমার শরীরে প্রবেশ করি কিন্তু এখন আমি নিজেই তোমার শরীরে আটকে গিয়েছি। তোমার শরীরে এখন যা অনুভব করতে পারছো তা হচ্ছে মানা এনার্জি, যা এখন তোমার শরীরে বয়ে বেড়াচ্ছে,,,,, ( নীলা ) 


>- তোমাকে আমি আর দেখতে পাবো না নাকি?,,, ( দ্বীপক ) 


>- তুমি ছাড়া আর কেউ দেখতে পাবে না কোনদিন আমাকে কিন্তু বর্তমানে তাও সম্ভব না,আমার ইটার্নাল ড্যামেজ হয়েছে যা রিকভার করা পর্যন্ত অন্তত আসতাছি না,, তুমি বরং এখন ফ্রেশ হও আমার ঘুম আসতেছে,,, ( নীলা ) 


নীলা আর কথা বাড়ালো না সে ঘুমে চলে গেছে যেখান থেকে সে তখনই ফিরতে পারবে যখন তাঁর ইটার্নাল ড্যামেজ ঠিক হবে এবং তাঁর এনার্জি রিকোভার করবে। দ্বীপক নিজের শরীরে থাকা পোশাক খুলে আয়নার সামনে দাঁড়ালো, সে নিজের শরীরে কিছু পরিবর্তন লক্ষ করতে পারলো। তাঁর পেটে আগে একটু মেদ ছিলো যা কমে গিয়ে এখন সিক্স প্যাকে পরিণত হয়েছে, বুক হালকা বৃদ্ধি পেয়েছে। চোখ গুলো আগে কালো রংয়ের থাকলেও তা এখন হালকা নিল রং ধারন করেছে চুল গুলো আগের মতোই আছে তবে দ্বীপকের শরীর আগে থেকে কিছুটা লম্বা হয়েছে,,, 


>- আমার মনে হচ্চে এই ব্রেসলেইট পড়ার কারনে কিছু একটা হয়েছে আমার শরীরের সাথে,,,, ( দ্বীপক ) 


দ্বীপক ব্রেসলেইটের দিকে তাঁকিয়ে ছিলো এবং কিছুক্ষন তাঁকিয়ে থাকার পরে ডান হাত দিয়ে টেনে খুলতে চাইলো কিন্তু পারলো না। যখন দেখলো সে ব্যার্থ হলো তখন সে ফ্রেশ হওয়ার দিকে মনোযোগ দিলো,,,অবশ্য দ্বীপক এখন একটা জিনিষ খেয়ার করছিলো, চৌম্বক যেমন লোহাকে আর্কষন করে ঠিক তেমনই এই ব্রেসলেইট পানিকে আর্কষন করছিলো যার দ্বীপক মনের ভুল ভেবে উড়িয়ে দিলো,,, 


দ্বীপক ওয়াশরুম থেকে বের হয়ে আসলো স্যার জ্যামসের দেওয়ার পোশাক গুলো পড়ে, এই গুলো মূলত একাডেমির স্টুডেন্টদের পোশাক কিন্তু দ্বীপক তো এখনো অফিশিয়াল স্টুডেন্ট হয় নিই তাঁই তাঁর স্টুডেন্ট কার্ড ছিলো না। স্টুডেন্ট কার্ড না থাকলে তো আর সে কিছু খেতেও পারবে না আর কোথাও বের হতেও পারবে না,,, 


>- আমাকে একাডেমির লাইব্রেরিতে যাওয়া উচিত, এই দুনিয়া সম্পর্কে এখনো তেমন কিছুই জানি না আমি। যদি এভাবে চলতে থাকে তবে তা আমার জন্য ভালো হবে না,,,, ( দ্বীপক ) 


দ্বীপক এখন একাডেমির লাইব্রেরিতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় কেননা সে এখনো পর্যন্ত এই দুনিয়ার সম্পর্কে কিছুই জানে না। লাইব্রেরিই এমন একটি জায়গা যেখানে প্রায় সব কিছুরই বই পাওয়া যায়, যার ফলে দ্বীপক সেখানে যাওয়ার সিধান্ত নেয়। নিহের রুম থেকে বের হয়ে দ্বীপক নিচের দিকে যেতে লাগলো,, 


এবার আপনাদের একাডেমির বর্ননা দেওয়া যাক, একাডেমি অনেকটাই প্রাচীন যা বাহিরে থেকে দেখলেই বুঝা যায়। একাডেমিতে পাঁচটি ভাগে বিভক্ত,১। ছেলেদের হল রুম,২।মেয়েদের হল রুম,৩। শিক্ষকদের থাকার জায়গা,৪। এই বাংলোতে সাধারনত শিক্ষার্থীদের কে শিক্ষাদান করা হয় আর সব মেষে রয়েছে ফাইটিং এরিনা। অনেক বড় একটি মাঠের চারপাশে গোল আকৃতির দেওয়াল দিয়ে তৈরি ফাইটিং এরিনা। এরিনার চারপাশে দেওয়াল গুলো এমন ভাবে তৈরি করা হয়েছে যে যাতে শিক্ষার্থীরাও বসে খেলা দেখতে পারে আবার এরিনার সুরক্ষার কাজেও ব্যবহার করা যায়। 


ফাইটিং এরিনার সামনেই রয়েছে বিশাল এক গেইট যা সাধারনত একাডেমির মেইন গেইট হিসেবে ব্যবহার করা হয়,একাডেমিটা বিশাল এক জায়গা নিয়ে তৈরি যত দূর চোখ যায় শুধু জঙ্গল আর জঙ্গল। চারপাশেই রয়েছে বিশাল একটি দেওয়াল যা চারদিক থেকে ঘিরে রেখেছে একাডেমিকে যাতে বনের হিয়স্র পশু পাখিরা আক্রমণ করতে না পারে। দেওয়ালের উপর থেকে তৈরি একটি ব্যারিয়ার যা খালিই চোখেই দেখা যায় দিনের বেলায় সূর্যের আরোর জন্য, দ্বীপক একজন স্টুডেন্ট থেকে জেনে নেয় একাডেমিটা কোথায় আছে। দ্বীপক এখন পূর্ব দিকে ছোট্ট একটি বাংলোর দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলো,,, 


>- আমি তোমাকে কিভাবে সাহায্য করতে পারি?,,, ( লাইব্রেরিয়ান ) 


দ্বীপক এতোক্ষন লাইব্রেরির সামনে দাঁড়িয়ে ছিলো আর এদিক সেদিক তাঁকিয়ে লাইব্রেরিয়ানকে খুজছিলে, কিন্তু তাঁর চোখ যখন টেবিলের নিচেে দিকে যায় তখন সে দেখতে পায় একটি লোক বসে আছে যে লম্বায় এতোটাই ছোট যে দ্বীপক তাঁকে দেখতেও পায় নিই,, লোকটি দ্বীপককে দেখা মাএই লাফ দিয়ে টেবিলের উপরে উঠে পড়ে,,, 


>- আমার কিছু বই লাগবে। যেমন ধরুন বিভিন্ন ধরনের স্পেল সম্পর্কে,এই দুনিয়া সম্পর্কে, ফাইটিং সম্পর্কে, হিলিং সম্পর্কে,, ব্যাস আপাতত এই কয়টাই লাগবে,,,, ( দ্বীপক ) 


>- তুমি আমার সাথে আসো, আমার নাম আইনস্টাইন। এই লাইব্রেরিতে কয়েক বছর যাবত কেউই আসে না। আজকে অনেক বছর পরে কাউকে দেখলাম আমি। তোমাকে এখানে থাকা ব্রেষ্ট বই গুলো দিবো আমি,,, ( আইনস্টাইন ) 


>- আমি আপনাকে বড় ভাই বলেই ডাকবো,,, ( দ্বীপক,) 


দ্বীপকের কথা শুনে লোকটি কিছুক্ষন দাঁড়িয়ে আবারো হাটঁতে লাগলো এরপরে বিশাল এই বইয়ের তাঁকের সামনে এসে দাঁড়িয়ে গেলো। দ্বীপক অবাক হযে তাঁকিয়ে আছে এই জায়গার দিকে, বাহিরে থেকে লাইব্রেরিকে ছোট মনে হলেও এর ভিতরে স্পেস ম্যাজিক ব্যবহার করে পর্যাপ্ত জায়গা তৈরি করা হয়েছে। 


দ্বীপককে সাথে নিয়ে লোকটি বইয়ের তাঁকের মাঝখানের খালি জায়গা দিয়ে হাঁটতে লাগলো, হাঁটতে বইযের তাঁকের শেষ প্রান্তে চলে এলো যেখানে পুরোনো কিছু বই রাখা ছিলো আবার কিছু বই দেওয়া শিকল দিয়ে বেঁধে রাখা অবস্থায় ছিলো। 


লোকটি একটা স্পেল পড়তেই বই গুলোতে থাকা শিকল গুল ভেঙে যায় এবং বই গুলো লোকটির হাতে এসে পড়ে এবং লোকটি বই গুলোকে দ্বীপকের হাতে তুলে দেয়,, 


>- এই বই গুলোতে থাকা স্পেল গুলো কয়েকজন ছাড়া কেউই কাবু করতে পারে নাই তাই এই গুলো এখন কেউই ব্যবহার করে না আমার বিশ্বাস তুমি হয়তো পারবে,,, ( বড়ো ভাই ) 


দ্বীপক বই গুলোকে নিয়ে পিছে থাকানোর পরেই পরিচিত একটি মুখ দেখতে পেলো, যা দেখে তাঁর মুখ থেকে বের হয়ে এলো,, 


>- মাইশা তুমি এখানে কিভাবে?,,,,,, ( দ্বীপক ) 



,,,,,,,


,,,,


,,


,


To Be Continued 


Getting Info...

Post a Comment

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.